রামমন্দিরের ভুমিপুজোর খরচা কিংবা নির্মাণের খরচা কেন্দ্র সরকার করছেনা, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকার একশো কোটি টাকা খরচা করে, মানুষের ট্যাক্সের টাকা খরচা করে হজ হাউস করেছে। আর যে বামেরা চৌত্রিশ বছর এরাজ্যে ক্ষমতায় থেকে দুটোর বেশি বড় হাসপাতাল তৈরী করতে পারেনি তারাও আজ বড়ো বড়ো কথা বলছে। আর বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী …
মমতা সরকারের নির্লজ্জ্ব তোষণবাজির জন্যে এক পুলিশের দুইরূপ। পুলিশ মন্দিরে ঢুকে মানুষের পূজায় বাধা দিচ্ছে, মন্দিরে ঢুকে গ্রেপ্তার করছে , আর রাজাবাজারে হাজার মানুষের জমায়েত দেখেও চুপ করে আছে। ঈদের দিন পুলিশ ফুল দিচ্ছে আর রামের পুজোয় পুলিশ গ্রেপ্তার করছে। এটাই মমতার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নমুনা। সংখ্যাগুরু হিন্দুদের কোন মূল্য নেই …
সুপরিকল্পিতভাবে ৫ই আগস্ট রামমন্দিরের ভূমিপূজনের দিন পশ্চিমবঙ্গে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। স্বাধীন ভারতে সোমনাথ মন্দির পুনঃস্থাপনের সময়েও নেহেরু ও বামপন্থীরা বিরোধ করেছিলো আজ রামমন্দিরের আন্দোলনের সময়েও এই কংগ্রেস ও বামপন্থীরা বিরোধ করছে। এদের মেকি ধর্মনিরপেক্ষতা একদিকে তোষণের রাজনীতি করতে শেখায় আর সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুদের আবেগকে তাচ্ছিল্য করতে শেখায়। রামন্দিরে ভূমিপূজনের সাথে …
বিশ্বজুড়ে মহামারীর সংকটসময়ে, পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা যখন হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে তখনও লকডাউনের নামে চলছে নির্লজ্জ্ব তোষণবাজি । রাজ্যে একশ্রেণীর মানুষ কাজকর্ম ফেলে বাড়িতে বসে আছে আর সরকার এক বিশেষ সম্প্রদায়কে নিয়মভাঙ্গার ইন্ধন যোগাচ্ছে।
রাজ্যের স্বাস্থ্যব্যবস্থার বেহালদশার ফলে বাংলার মানুষ বিনা চিকিৎসায় মরছে, আর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে রাজ্যের ফ্রি ট্রিটমেন্টের কথা সারা বিশ্বকে জানাতে বলছেন। ছয় কিলোমিটার যেতে অ্যাম্বুলেন্স চাইছে নয়হাজার টাকা, রোগীকে অ্যাম্বুলেন্সে তোলার কেউ নেই,রোগী অ্যাম্বুলেন্সে উঠতে না পেরে মাটিতেই পড়ে মারা যাচ্ছে। মৃত করোনা রোগীর দেহ পনেরো ঘন্টা বাড়িতে পরে আছে …
নিজের দলের দায়িত্ব প্রশান্ত কিশোরকে দিয়ে, মুখ্যমন্ত্রী নিজেই বাঙালি-অবাঙলির বিভেদের খেলায় নেমেছেন। প্রশান্ত কিশোর কি বাঙালি?পিসি ভাইপো ক্ষমতায় ফেরার লক্ষ্যে তৃণমূল দলটাকেই বহিরাগতর হাতে তুলে দিয়েছেন। প্রশান্ত কিশোরের পরামর্শেই মুখ্যমন্ত্রী চলছে, আর মুখে বলছে বাংলা বাঙালি চালাবে।
রাজ্যসরকারের সপ্তাহে ২দিন লকডাউন কি আদৌ কার্যকরী হবে। লকডাউনের উদ্দেশ্য কি সরকারের কাছে পরিষ্কার? রাজ্যসরকার প্রথমে বললো কেন্দ্র বলেছে বলে লকডাউন করতে হচ্ছে এখন নিজেই অপরিকল্পিতভাবে লকডাউন করছে। এখনও কেন্দ্রসরকারের নির্দেশ অনুসারে পরিমাণমতো টেস্টিং করছেন না। রাজ্যসরকার গোষ্ঠী সংক্ৰমন হয়েছে বলে হাওয়া। কল্যাণীর হসপিটালে রোগীর বেডের পাশে সংক্রামিত রোগীর মৃতদেহ …
কেন্দ্র সরকার সহযোগিতা করতে টিম পাঠালেও মমতা ব্যানার্জি তাদের সাথে কুকুর-বিড়ালের মতো ব্যবহার করেছে। প্রধামন্ত্রীর সাথে মুখ্যন্ত্রীদের মিটিং এ শুধু এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীই সারাক্ষন ঝগড়া করেছেন, রাজ্যের মানুষকে এই করোনা সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচানোর জন্যে কেন্দ্রের সাথে সঠিকভাবে আলোচনাই করেননি। আর নিজেই বলছে কেন্দ্র সরকার সহযোগিতা করছেনা। নিম্নস্তরের রাজনীতি। এরাজ্যে আয়ুষ্মান …
রাজ্যে নাকি ১১,০০০ কোভিড হাসপাতাল, ১৮,০০০ কোভিড বেড রয়েছে শহীদ দিবসের মঞ্চ থেকে ডাহা মিথ্যে কথা মুখ্যমন্ত্রীর। শহীদ দিবসের মঞ্চে দাঁড়িয়ে রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে বাঙালি মনীষীদের চূড়ান্ত অপমান করলেন মুখ্যমন্ত্রী। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবে পতন হলো যে আপনি উত্তরণ করলেন?
রাজ্যে নাকি ১১,০০০ কোভিড হাসপাতাল, ১৮,০০০ কোভিড বেড রয়েছে শহীদ দিবসের মঞ্চ থেকে ডাহা মিথ্যে কথা মুখ্যমন্ত্রীর। শহীদ দিবসের মঞ্চে দাঁড়িয়ে রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে বাঙালি মনীষীদের চূড়ান্ত অপমান করলেন মুখ্যমন্ত্রী। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবে পতন হলো যে আপনি উত্তরণ করলেন?
সরকারি ওয়েবসাইটে বলছে বেড আছে। কিন্তু,হাসপাতালে রোগী গেলে বলছে বেড নেই। পশ্চিমবঙ্গের হাসপাতালে করোনা রোগীর বেড নিয়েও শুরু হয়েছে সিন্ডিকেটরাজ। কারা রয়েছে পিছনে? অসহায় গরিব-মধ্যবিত্ত মানুষগুলোর পক্ষে তো কয়েক লক্ষ টাকা খরচা করে চিকিৎসা করা সম্ভব নয়। তারা যাবেন কোথায়?তারাতো চিকিৎসা না পেয়ে মরছে।
সারাদেশে যখন করোনা মহামারী চলছে তখন মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর থেকে সোনা পাচারের কান্ড চলেছে। এয়ারপোর্টে পনেরো কোটি টাকা মূল্যের তিরিশ কেজি সোনা পাচার করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়েছে। এরপর NIA তদন্তে নেমে এখন বোঝা যাচ্ছে দেশের বিরুদ্ধে কত বড় চক্রান্ত চলছে।